Happening Now
Kerala Education Hub Invites Private Investment for Advanced Studies
কেরালা শিক্ষা উদ্যোগ: বিশ্বব্যাপী সুযোগের সাথে যুব সম্প্রদায়কে সংযুক্ত করা
কেরালা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিজ (স্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ) খসড়া বিল ২০২৫ বেসরকারি বিনিয়োগকে উচ্চশিক্ষা খাতে স্বাগত জানাচ্ছে, যা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য শিক্ষাক্ষেত্রে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে শিক্ষার মানোন্নয়ন হবে এবং কেরালার যুবসমাজকে বিশ্বব্যাপী সুযোগের সাথে সংযুক্ত করা সম্ভব হবে।


উদ্যোগটি আশীর্বাদস্বরূপ
- ২০২৫ সালের স্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ খসড়া বিল কেরালায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করবে এবং বিভিন্ন নতুন ক্যাম্পাস গড়ে উঠবে। তবে, সংশোধনীর মাধ্যমে আরও কঠোর নিয়ম চালু করার জন্য এই বিলটি এখনও কেরালা বিধানসভার বিষয় কমিটির পর্যালোচনার অপেক্ষায় রয়েছে।
- প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালিত হতে হবে, এবং তারা কোনো কলেজের সঙ্গে অনুমোদন বা স্বীকৃতি রাখতে পারবে না। তবে, স্পনসর সংস্থা রাজ্যের মধ্যে একাধিক ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করতে পারবে।
- উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী আর. বিন্দু বিষয় কমিটির সামনে সরকারি সংশোধনী পেশ করেছেন, যার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনের জন্য রাজ্য সরকারের অনুমোদন বাধ্যতামূলক করা। কমিটি ইতিমধ্যেই এই সংশোধনী গৃহীত করেছে।
- বিভিন্ন ক্যাম্পাস স্থাপনের জন্য বিশেষ নিয়ম ও শর্তাবলী চালু করা হবে, যার মধ্যে জমি ও অবকাঠামোর জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকবে। এসব পরিবর্তনের মূল লক্ষ্য হলো গবেষণা, উদ্ভাবন এবং শিল্প সংযোগকে অগ্রাধিকার দেওয়া।
উন্নয়নের প্রক্রিয়া
- কেরালায় সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য একটি শিক্ষানীতি প্রস্তুত করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন-এর নেতৃত্বে সাধারণ শিক্ষা বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি বৈঠকে এই পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে।
- এই পরিকল্পনার আওতায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উন্নয়নের জন্য নির্দিষ্ট দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে, এবং নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কাজ সম্পন্ন করার লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে। কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
- প্রাথমিকভাবে একাডেমিক কার্যক্রমের মানোন্নয়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে একাডেমিক কার্যক্রম আরও উন্নত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ন্যাশনাল অ্যাচিভমেন্ট সার্ভে অনুযায়ী, নতুন শিক্ষাবর্ষে স্কুল রিসোর্স গ্রুপের সিদ্ধান্ত গ্রহণের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করা হবে।
- মূল্যায়ন ও পরীক্ষার সংস্কারে আরও বেশি জোর দেওয়া হবে। বার্ষিক পরীক্ষায় নতুন কিছু বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং প্রশ্নপত্রের কাঠামো সংশোধন করা হবে। পরিবর্তিত প্রশ্নপত্রের মডেল আগেভাগেই প্রকাশ করা হবে।
- পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো প্রযুক্তি-বান্ধব শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা, যা কেরালা ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড টেকনোলজি ফর এডুকেশন (KITE) পরিচালনা করবে। শ্রেণিকক্ষে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা কার্যকর হচ্ছে, তা মূল্যায়নের জন্য একটি নিরীক্ষা পরিচালনা করা হবে।
- গবেষণামূলক কার্যক্রম যেমন নতুন পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক সংক্রান্ত প্রশিক্ষণও SCERT-এর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে। কিছু কার্যক্রম ইতোমধ্যে চালু করা হয়েছে।
- কর্মপরিকল্পনাটি শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রগুলোর ওপর আলোকপাত করতে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই উদ্যোগ সমস্ত বিদ্যালয়ের জন্য কার্যকর হবে। বিভাগের আওতাধীন সংস্থাগুলোকে তাদের নিজস্ব কার্যক্রমের ক্যালেন্ডার প্রস্তুত করতে হবে।




ব্রডকাস্ট চ্যানেল







ডেইলি ডিজিটাল নিউজ পেপার











Copyright © All Rights Reserved by Truee News Bangla is a copyright property of Independent Media Corp