Happening Now
পুজোর পরেই কোর্টের ফয়সালা DA আসবে সুখবর?
প্রায় আড়াই বছরের টানাপোড়েন শেষে DA মামলার শুনানি শেষ, পুজোর পরেই সুপ্রিম কোর্টে রায় আসতে পারে।


- বহুবার পিছিয়ে যাওয়ার পর শেষ হল মামলার শুনানি। আদালত জানাল, মতামত লিখিত আকারেই জমা দিতে হবে। এখন সরকারি কর্মচারীদের নজর শুধু রায়ের দিকে।
তবে কি এতদিনে শেষ হল লম্বা পথ চলা?
- বহুবার পিছিয়ে যাওয়া এই মামলায় অবশেষে শুনানি শেষ হল সোমবার।
- আদালত স্পষ্ট জানাল, লিখিত আকারে মতামত জমা দেওয়া যাবে।
- দীর্ঘদিন ধরে সরকারি কর্মচারীদের আশায় অপেক্ষা চলেছে।
- এবার রায়ের দিকে চেয়ে আছে হাজারো চোখ।
লিখিত কথা জমা দাও, তারপর এবার সময় গুনো!
- রাজ্য সরকারকে বলা হয়েছে দুই সপ্তাহের মধ্যে মত জমা দিতে।
- সরকারি কর্মচারীরা আরও এক সপ্তাহ সময় পাবেন নিজেদের বক্তব্য জানাতে।
- সব মিলিয়ে তিন সপ্তাহের মধ্যে শেষ হবে লিখিত জমা।
- আদালত স্পষ্ট করেছে, সময় নষ্ট করার আর সুযোগ নেই।
রায় তো আটকেই রইল বিচারকদের কাছে!
- শুনানি শেষ হলেও সঙ্গে সঙ্গে রায় ঘোষণা হয়নি।
- বিচারপতিরা জানালেন, সব লিখিত বক্তব্য পড়েই রায় লেখা হবে।
- এতে উভয় পক্ষের মতামত গুরুত্ব পাবে।
- রায় বেরোনোর আগে জল্পনা আরও বেড়ে গেল।
কর্মচারীদের প্রত্যাশা আর অপেক্ষা!
- মহার্ঘ ভাতা বা DA নিয়ে কর্মচারীদের লড়াই বহুদিনের।
- আদালতে একের পর এক শুনানিতে তাঁদের আশা জেগেছে।
- এবার মনে করা হচ্ছে, পুজোর পরেই সুখবর মিলতে পারে।
- কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী হবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
- মহার্ঘ ভাতা বা DA নিয়ে কর্মচারীদের লড়াই বহুদিনের।
- আদালতে একের পর এক শুনানিতে তাঁদের আশা জেগেছে।
- এবার মনে করা হচ্ছে, পুজোর পরেই সুখবর মিলতে পারে।
- কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী হবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
- রাজ্য সরকার আর কর্মচারী সংগঠন—দুই পক্ষের চোখ এখন সুপ্রিম কোর্টে।
- রায় অনুযায়ী অনেক কিছুরই সিদ্ধান্ত হবে আগামী দিনে।
- সরকারি খরচ, কর্মচারীদের বেতন—সবকিছুর প্রভাব পড়বে।
- তাই রায়ের আগে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে।
সবাই তাকিয়ে শুধু একটাই দিকে—সুপ্রিম কোর্ট কি করে?
সবাই তাকিয়ে শুধু একটাই দিকে—সুপ্রিম কোর্ট কি করে?
Editor’s Note
DA মামলার গল্পটা এখন যেন একেবারে টিভি সিরিয়ালের ক্লাইম্যাক্সে এসে ঠেকেছে—আড়াই বছর ধরে তারিখ পড়ে, শুনানি হয়, আবার পিছোয়, অবশেষে শুনানি শেষ হলেও রায় আটকে আছে বিচারকদের কাছে। এখন শুধু লিখিত বক্তব্য জমা পড়ার অপেক্ষা, তারপরই হবে রায় লেখা। পুজোর পরেই কি সত্যিই কর্মচারীদের মুখে হাসি ফুটবে, নাকি আবারও টুইস্ট? গোটা বাংলাই এখন তাকিয়ে আছে সেই একদিনের দিকে।




ব্রডকাস্ট চ্যানেল








ডেইলি ডিজিটাল নিউজ পেপার






