Breaking News
LIVE
LIVE
LIVE
LIVE
LIVE
LIVE
LIVE
LIVE
LIVE
আবারো নতুন একটি ভাইরাসের আক্রমণ! ভীতির চাদরে বাংলা
ভারতে দ্রুত ছরাচ্ছে HMPV ভাইরাস। সাধারণ মানুষের মধ্যে বাড়ছে উদ্বেগ। ভাইরাস নিয়ে চলছে মতবিরোধ। অতিমারির পাঁচ বছর ফের চোখ রাঙ্গানি চীনা ভাইরাসের।
বর্তমান পরিস্থিতি
- ২০২০ র অতিমারির ভয়ংকর স্মৃতি এখনও তারা করে বেরাছে আমাদের। ফের সেই স্মৃতিই কি ফিরে আসবে এই বছর? ইতিমধ্যে ভারতে থাবা HMPV ভাইরাসের। এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১১ জন।
- আক্রান্তের বেশীরভাগ বয়সই শিশু থেকে কিশোর। প্রথম কর্নাটকে এই ভাইরাসের সন্ধান মেলে। এরপর বেঙ্গালুরু, কেরালা, গুজরাটের পর এই ভাইরাসের দেখা মিলেছে মুম্বাইতেও।
- এই ভাইরাসের পুরো নাম হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস। এই রোগের উপসর্গ সাধারণ জ্বর, সর্দি, কাশির মতোই। ফলে আতঙ্ক আরও বাড়ছে, উস্কে দিচ্ছে পাঁচ বছর আগের কোভিডের স্মৃতি।
- তবে এই ভাইরাসকে ঘিরে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। কারোর মতে এটি একদমই ক্ষতিগ্রস্থ না, নেই ভয়ের কিছু। অন্যদিকে একদল বলছে এই ভাইরাসই ফিরিয়ে আনতে পারে লকডাউনকে।
- শুধু ভারত না জাপান ও মালেশিয়াতেও হু হু করে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা।
মূল উদ্বেগ কোথায়?
- চিকিৎসকদের মতে কোন সময়ে ভাইরাস আক্রমণ করবে সেটি সবথেকে বড় সমস্যার ক্ষেত্র তৈরি করে। শীতের শেষ ও বসন্তের শুরু হল ভাইরাস আক্রমণের সবথেকে গুরুত্বপুর্ন সময়।
- এইসময় যে কোন ভাইরাসই খুবই বিশাল ক্ষতিকর আকার ধারন করতে পারে।
- চিকিৎসকদের কথায়, শুধু এইচএমপিভি ভাইরাস না ইনফ্লুএঞ্জা, এডিনো ভাইরাসের মতো যে কোন ভাইরাস এই সময় হয়ে থাকে। সমস্যা গুরুতর হয় যখন কোন কম ইমুনিটি সম্পন্ন মানুষকে এই ভাইরাস আক্রমণ করে।
- কম ইমুউনিটি সম্পন্ন মানুষকে যখন এমন ভাইরাস আক্রমণ করে তখনই তা চিন্তার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা। এটি তাদের সরাসরি ফুসফুসকে প্রভাব করে যা অন্য ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
- অন্য কোনও ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধি যেকোনো সাধারণ ভাইরাল জ্বরকে মারাত্মক স্থানে নিয়ে যেতে পারে।
- ফলে ডাক্তারদের কথায় সাবধান হতে হবে পাঁচ বছরের কম শিশু ও ৬০ বছরের উর্ধের বয়স্ক মানুষদের নিয়ে। এছারাও সাবধান হতে হবে কোন কঠিন রোগাক্রান্ত মানুষদের নিয়েও।
সরকারে ভূমিকা
- কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জে পি নাড্ডা বলেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের নজর আছে পরিস্থিতির উপর। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা মেটানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকার তৈরি আছে।
- এছারাও ভারত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু-World Health Organaization) -র কাছে এই ভাইরাস নিয়ে সময়ে সময়ে তথ্য পাঠানোর জন্য আবেদন করেছে।
কি লোকাচ্ছে চীন?
- সূত্র অনুযায়ী চীনের উহানে দ্রুত বিস্তার করছে H.M.P.V ভাইরাস। উহানের হাসপাতাল ছেয়ে গেছে H.M.P.V ভাইরাস আকারান্তে দাঁড়ানো দায় হয়ে যাচ্ছে এমনই ছবি প্রকাশ পেয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে, তা অবশ্য অস্বীকার করেছে চীন।
- বর্তমানে এই চিত্র আমাদেরকে মনে করিয়ে দিচ্ছে পাঁচ বছর আগের করোনার সুচনাকালকে। করোনার মতো এইবারও চীন লুকিয়ে যাচ্ছে তথ্য?
- হু এর তথ্য অনুযায়ী কোভিডের ঘটনা যদি চীন সংক্রমণ শুরু হওয়ার প্রথমেই বিশ্বের সামনে আনত তাহলে প্রায় ৫৫% পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা কম করা যেত। ঠিক একই কারনে এইবারেও ক্রমাগত চীনকে তথ্য দিতে বললেও সহযোগিতার নাম করছে না তারা।
- আবার কি নতুন চক্রান্ত চলছে চীনের? এমনকি চীনের উহানে হাস্পাতালে নেই কোন বেড। এততাই গভীর পর্যায়ে গেছে পরিস্থিতি?
- হু হু আক্রান্তের সংখ্যা বারার পরেও হেলদল নেই চীনের। ক্রমাগত মিথ্যে কথা বলছে, ২০০১ সালেই নাকি H.M.P.V র এই ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়েছে, নতুন কোন ভাইরাস নাকি এটি নয়। এই ভাইরাসের পেছনে কোন হাত নেই চীনের এমনই বলছে বেজিং।
- দিচ্ছে না কোন তথ্য, করছে না কোনোরূপ সাহায্য চীনের এই গোঁয়ার্তুমির ফল আবার লকডাউনকে না ফিরিয়ে এই ভয়েই রয়েছে বিশ্ববাসী।
ব্রডকাস্ট চ্যানেল
ডেইলি ডিজিটাল নিউজ পেপার
Copyright © All Rights Reserved by Lawyer is a copyright property of Independent Media Corp