Happening Now
পোকা ব্রেইনকে খেয়ে ফেলেছে, কেরালায় ১৯ মৃতো
কেরালায় “ব্রেইন খাওয়া অ্যামিবা” আতঙ্ক!, মিল্টেফোসিন চিকিৎসা বাঁচাচ্ছে প্রাণ, ২০২৫-এ ১৯ জন মৃতো!


কেরালায় “ব্রেইন খাওয়া অ্যামিবা” আতঙ্ক ছড়াচ্ছে!, মিল্টেফোসিন চিকিৎসার মাধ্যমে প্রাণ বাঁচছে, ২০২৫ সালে ৬৯ কেসে ১৯ জনের মৃত্যু রিপোর্ট!
কেরালায় ব্রেইন-খাওয়া অ্যামিবা কি সত্যিই এত ভয়ঙ্কর?
- Naegleria fowleri প্রায় সবসময় প্রাণঘাতী, মস্তিষ্কে দ্রুত সংক্রমণ ঘটায় রোগীদের মধ্যে!
- ২০২৫ সালে কেরালায় ৬৯ নিশ্চিত কেস, ১৯ জন মারা গেছেন, পরিস্থিতি সত্যিই উদ্বেগজনক!
- PAM সংক্রমণ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়, ৫ দিনের মধ্যেই রোগী মৃত্যুর ঝুঁকিতে থাকে!
- প্রাথমিক শনাক্তকরণ না হলে বেঁচে যাওয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে যায়, চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরি!
- জনগণকে সতর্ক করা হচ্ছে, যাতে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা যায় এবং প্রাণ বাঁচানো যায়!
PAM রোগে মিল্টেফোসিন ব্যবহার কেমন হয়?
- প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৫০ মি.গ্রা. তিনবার দৈনিক খাবারের সঙ্গে খাওয়া হয়!
- শিশুদের জন্য ডোজ ওজন অনুযায়ী কমানো হয়, দৈনিক দুইবার বা নির্ধারিত মাত্রা অনুযায়ী!
- চিকিৎসার সময়কাল সাধারণত প্রায় ২৮ দিন, রোগীর প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী পরিবর্তন করা হয়!
- মিল্টেফোসিন কখনও একা ব্যবহার হয় না, অন্যান্য অ্যান্টি-অ্যামিবিক ওষুধের সঙ্গে দেওয়া হয়!
- ICU তে সাপোর্টিভ কেয়ার, মস্তিষ্কের চাপ নিয়ন্ত্রণ এবং জটিলতা মোকাবিলা খুব গুরুত্বপূর্ণ!
মিল্টেফোসিন কি আসলেই বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে?
- কেরালায় মিল্টেফোসিন ব্যবহার শুরু করার পর বেঁচে যাওয়ার হার প্রায় ২৪% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে!
- এটি অন্যান্য ওষুধের সঙ্গে ব্যবহার হয়, যেমন অ্যাম্ফোটেরিসিন বি, সাপোর্টিভ কেয়ার সহ!
- প্রাথমিকভাবে মিল্টেফোসিন শুরু করলে PAM রোগীর জীবন রক্ষা করার সম্ভাবনা অনেক বাড়ে!
- দ্রুত ডায়াগনস্টিক পরীক্ষা এবং পর্যবেক্ষণ চিকিৎসা কার্যকারিতা বাড়াচ্ছে, মৃত্যুহার কমাচ্ছে!
- মিল্টেফোসি সঠিকভাবে ব্যবহার করলে রোগীর স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে!
মিল্টেফোসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি হতে পারে?
- সাধারণ/মধ্যম: বমি, ডায়রিয়া, পেটব্যথা, ডিহাইড্রেশন, কিডনি বা লিভারের অল্প সমস্যা!
- কম সাধারণ/গুরুতর: ইলেক্ট্রোলাইট বিপর্যয়, দীর্ঘমেয়াদি টক্সিসিটি, গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে!
- রোগী গুরুতর অবস্থায় থাকলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সংক্রমণ বা অন্যান্য ওষুধের সঙ্গে মিলিত হতে পারে!
- মিল্টেফোসিন শুধুমাত্র চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করা হয়, আত্মচিকিৎসা ঝুঁকিপূর্ণ!
কেন কেরালায় মিল্টেফোসিন এত কার্যকর হচ্ছে?
- প্রাথমিকভাবে দ্রুত শনাক্তকরণ PAM চিকিৎসায় বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে!
- মিল্টেফোসিন এবং অন্যান্য ওষুধের সংমিশ্রণ রোগীর জীবনের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে!
- উন্নত হাসপাতাল সেবা, ICU এবং পর্যবেক্ষণ রোগীদের জীবন রক্ষা করছে!
- সরকারী সচেতনতা বৃদ্ধি, Chlorination, সতর্কতা এবং পর্যবেক্ষণ সংক্রমণ কমাচ্ছে!
- উষ্ণ freshwater পরিবেশে অ্যামিবা বৃদ্ধি হলেও দ্রুত চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে!
জনস্বাস্থ্য সচেতনতা এবং প্রতিরোধ কি জরুরি?
- সুরক্ষিত জল ব্যবহার, নাক ধোয়া এবং freshwater সংস্পর্শ এড়ানো প্রধান প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা!
- দ্রুত চিকিৎসা, পর্যবেক্ষণ এবং সচেতনতা PAM সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করছে!
- স্বাস্থ্যকর্মীরা পর্যবেক্ষণ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছেন!
- মিল্টেফোসিন কার্যকর হলেও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা অপরিহার্য, কারণ সংক্রমণ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়!
- নিরাপদ অভ্যাস এবং সতর্কতা রোগীদের জীবন বাঁচাতে এবং সংক্রমণ রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে!
-
-
Editor’s Note
কেরালায় মস্তিষ্ক-খাওয়া অ্যামিবা ছায়ার মতো ছড়াচ্ছে, ২০২৫ সালে ৬৯ কেস, ১৯ মৃত্যু, তবে আশার আলো মিল্টেফোসিন! প্রাথমিক শনাক্তকরণ, ICU-র তত্ত্বাবধান আর বহুমুখী ওষুধের সমন্বয় বেঁচে যাওয়ার হার প্রায় ২৪% বাড়িয়েছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে—বমি, ডায়রিয়া, কিডনি-লিভার সমস্যা, কখনো গুরুতর টক্সিসিটি, তাই শুধুমাত্র চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার জরুরি। জনস্বাস্থ্য সচেতনতা, Chlorination আর নিরাপদ freshwater অভ্যাস ছাড়া সংক্রমণ এখনও lurking। কেরালার অভিজ্ঞতা দেখাচ্ছে, সঠিক সময়ে মিল্টেফোসিন এবং উন্নত চিকিৎসা বাঁচাতে পারে, কিন্তু প্রতিরোধ ও সচেতনতা ছাড়া পুরোপুরি নিরাপদ নয়।
PAM রোগে মিল্টেফোসিন ব্যবহার কেমন হয়?
- প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৫০ মি.গ্রা. তিনবার দৈনিক খাবারের সঙ্গে খাওয়া হয়!
- শিশুদের জন্য ডোজ ওজন অনুযায়ী কমানো হয়, দৈনিক দুইবার বা নির্ধারিত মাত্রা অনুযায়ী!
- চিকিৎসার সময়কাল সাধারণত প্রায় ২৮ দিন, রোগীর প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী পরিবর্তন করা হয়!
- মিল্টেফোসিন কখনও একা ব্যবহার হয় না, অন্যান্য অ্যান্টি-অ্যামিবিক ওষুধের সঙ্গে দেওয়া হয়!
- ICU তে সাপোর্টিভ কেয়ার, মস্তিষ্কের চাপ নিয়ন্ত্রণ এবং জটিলতা মোকাবিলা খুব গুরুত্বপূর্ণ!
মিল্টেফোসিন কি আসলেই বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে?
- কেরালায় মিল্টেফোসিন ব্যবহার শুরু করার পর বেঁচে যাওয়ার হার প্রায় ২৪% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে!
- এটি অন্যান্য ওষুধের সঙ্গে ব্যবহার হয়, যেমন অ্যাম্ফোটেরিসিন বি, সাপোর্টিভ কেয়ার সহ!
- প্রাথমিকভাবে মিল্টেফোসিন শুরু করলে PAM রোগীর জীবন রক্ষা করার সম্ভাবনা অনেক বাড়ে!
- দ্রুত ডায়াগনস্টিক পরীক্ষা এবং পর্যবেক্ষণ চিকিৎসা কার্যকারিতা বাড়াচ্ছে, মৃত্যুহার কমাচ্ছে!
- মিল্টেফোসি সঠিকভাবে ব্যবহার করলে রোগীর স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে!
মিল্টেফোসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি হতে পারে?
- সাধারণ/মধ্যম: বমি, ডায়রিয়া, পেটব্যথা, ডিহাইড্রেশন, কিডনি বা লিভারের অল্প সমস্যা!
- কম সাধারণ/গুরুতর: ইলেক্ট্রোলাইট বিপর্যয়, দীর্ঘমেয়াদি টক্সিসিটি, গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে!
- রোগী গুরুতর অবস্থায় থাকলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সংক্রমণ বা অন্যান্য ওষুধের সঙ্গে মিলিত হতে পারে!
- মিল্টেফোসিন শুধুমাত্র চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করা হয়, আত্মচিকিৎসা ঝুঁকিপূর্ণ!
কেন কেরালায় মিল্টেফোসিন এত কার্যকর হচ্ছে?
- প্রাথমিকভাবে দ্রুত শনাক্তকরণ PAM চিকিৎসায় বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে!
- মিল্টেফোসিন এবং অন্যান্য ওষুধের সংমিশ্রণ রোগীর জীবনের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে!
- উন্নত হাসপাতাল সেবা, ICU এবং পর্যবেক্ষণ রোগীদের জীবন রক্ষা করছে!
- সরকারী সচেতনতা বৃদ্ধি, Chlorination, সতর্কতা এবং পর্যবেক্ষণ সংক্রমণ কমাচ্ছে!
- উষ্ণ freshwater পরিবেশে অ্যামিবা বৃদ্ধি হলেও দ্রুত চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে!
জনস্বাস্থ্য সচেতনতা এবং প্রতিরোধ কি জরুরি?
- সুরক্ষিত জল ব্যবহার, নাক ধোয়া এবং freshwater সংস্পর্শ এড়ানো প্রধান প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা!
- দ্রুত চিকিৎসা, পর্যবেক্ষণ এবং সচেতনতা PAM সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করছে!
- স্বাস্থ্যকর্মীরা পর্যবেক্ষণ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছেন!
- মিল্টেফোসিন কার্যকর হলেও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা অপরিহার্য, কারণ সংক্রমণ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়!
- নিরাপদ অভ্যাস এবং সতর্কতা রোগীদের জীবন বাঁচাতে এবং সংক্রমণ রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে!
-
-
Editor’s Note
কেরালায় মস্তিষ্ক-খাওয়া অ্যামিবা ছায়ার মতো ছড়াচ্ছে, ২০২৫ সালে ৬৯ কেস, ১৯ মৃত্যু, তবে আশার আলো মিল্টেফোসিন! প্রাথমিক শনাক্তকরণ, ICU-র তত্ত্বাবধান আর বহুমুখী ওষুধের সমন্বয় বেঁচে যাওয়ার হার প্রায় ২৪% বাড়িয়েছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে—বমি, ডায়রিয়া, কিডনি-লিভার সমস্যা, কখনো গুরুতর টক্সিসিটি, তাই শুধুমাত্র চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার জরুরি। জনস্বাস্থ্য সচেতনতা, Chlorination আর নিরাপদ freshwater অভ্যাস ছাড়া সংক্রমণ এখনও lurking। কেরালার অভিজ্ঞতা দেখাচ্ছে, সঠিক সময়ে মিল্টেফোসিন এবং উন্নত চিকিৎসা বাঁচাতে পারে, কিন্তু প্রতিরোধ ও সচেতনতা ছাড়া পুরোপুরি নিরাপদ নয়।
মিল্টেফোসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি হতে পারে?
- সাধারণ/মধ্যম: বমি, ডায়রিয়া, পেটব্যথা, ডিহাইড্রেশন, কিডনি বা লিভারের অল্প সমস্যা!
- কম সাধারণ/গুরুতর: ইলেক্ট্রোলাইট বিপর্যয়, দীর্ঘমেয়াদি টক্সিসিটি, গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে!
- রোগী গুরুতর অবস্থায় থাকলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সংক্রমণ বা অন্যান্য ওষুধের সঙ্গে মিলিত হতে পারে!
- মিল্টেফোসিন শুধুমাত্র চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করা হয়, আত্মচিকিৎসা ঝুঁকিপূর্ণ!
কেন কেরালায় মিল্টেফোসিন এত কার্যকর হচ্ছে?
- প্রাথমিকভাবে দ্রুত শনাক্তকরণ PAM চিকিৎসায় বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে!
- মিল্টেফোসিন এবং অন্যান্য ওষুধের সংমিশ্রণ রোগীর জীবনের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে!
- উন্নত হাসপাতাল সেবা, ICU এবং পর্যবেক্ষণ রোগীদের জীবন রক্ষা করছে!
- সরকারী সচেতনতা বৃদ্ধি, Chlorination, সতর্কতা এবং পর্যবেক্ষণ সংক্রমণ কমাচ্ছে!
- উষ্ণ freshwater পরিবেশে অ্যামিবা বৃদ্ধি হলেও দ্রুত চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে!
জনস্বাস্থ্য সচেতনতা এবং প্রতিরোধ কি জরুরি?
- সুরক্ষিত জল ব্যবহার, নাক ধোয়া এবং freshwater সংস্পর্শ এড়ানো প্রধান প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা!
- দ্রুত চিকিৎসা, পর্যবেক্ষণ এবং সচেতনতা PAM সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করছে!
- স্বাস্থ্যকর্মীরা পর্যবেক্ষণ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছেন!
- মিল্টেফোসিন কার্যকর হলেও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা অপরিহার্য, কারণ সংক্রমণ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়!
- নিরাপদ অভ্যাস এবং সতর্কতা রোগীদের জীবন বাঁচাতে এবং সংক্রমণ রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে!
-
-
Editor’s Note
কেরালায় মস্তিষ্ক-খাওয়া অ্যামিবা ছায়ার মতো ছড়াচ্ছে, ২০২৫ সালে ৬৯ কেস, ১৯ মৃত্যু, তবে আশার আলো মিল্টেফোসিন! প্রাথমিক শনাক্তকরণ, ICU-র তত্ত্বাবধান আর বহুমুখী ওষুধের সমন্বয় বেঁচে যাওয়ার হার প্রায় ২৪% বাড়িয়েছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে—বমি, ডায়রিয়া, কিডনি-লিভার সমস্যা, কখনো গুরুতর টক্সিসিটি, তাই শুধুমাত্র চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার জরুরি। জনস্বাস্থ্য সচেতনতা, Chlorination আর নিরাপদ freshwater অভ্যাস ছাড়া সংক্রমণ এখনও lurking। কেরালার অভিজ্ঞতা দেখাচ্ছে, সঠিক সময়ে মিল্টেফোসিন এবং উন্নত চিকিৎসা বাঁচাতে পারে, কিন্তু প্রতিরোধ ও সচেতনতা ছাড়া পুরোপুরি নিরাপদ নয়।
জনস্বাস্থ্য সচেতনতা এবং প্রতিরোধ কি জরুরি?
- সুরক্ষিত জল ব্যবহার, নাক ধোয়া এবং freshwater সংস্পর্শ এড়ানো প্রধান প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা!
- দ্রুত চিকিৎসা, পর্যবেক্ষণ এবং সচেতনতা PAM সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করছে!
- স্বাস্থ্যকর্মীরা পর্যবেক্ষণ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছেন!
- মিল্টেফোসিন কার্যকর হলেও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা অপরিহার্য, কারণ সংক্রমণ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়!
- নিরাপদ অভ্যাস এবং সতর্কতা রোগীদের জীবন বাঁচাতে এবং সংক্রমণ রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে!
Editor’s Note
কেরালায় মস্তিষ্ক-খাওয়া অ্যামিবা ছায়ার মতো ছড়াচ্ছে, ২০২৫ সালে ৬৯ কেস, ১৯ মৃত্যু, তবে আশার আলো মিল্টেফোসিন! প্রাথমিক শনাক্তকরণ, ICU-র তত্ত্বাবধান আর বহুমুখী ওষুধের সমন্বয় বেঁচে যাওয়ার হার প্রায় ২৪% বাড়িয়েছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে—বমি, ডায়রিয়া, কিডনি-লিভার সমস্যা, কখনো গুরুতর টক্সিসিটি, তাই শুধুমাত্র চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার জরুরি। জনস্বাস্থ্য সচেতনতা, Chlorination আর নিরাপদ freshwater অভ্যাস ছাড়া সংক্রমণ এখনও lurking। কেরালার অভিজ্ঞতা দেখাচ্ছে, সঠিক সময়ে মিল্টেফোসিন এবং উন্নত চিকিৎসা বাঁচাতে পারে, কিন্তু প্রতিরোধ ও সচেতনতা ছাড়া পুরোপুরি নিরাপদ নয়।




ব্রডকাস্ট চ্যানেল








ডেইলি ডিজিটাল নিউজ পেপার






